২৭ অক্টোবর, ২০২০

জগতের সবচে বড় সত্য – এর একজন মালিক আছেন!

মাওলানা মুহাম্মাদ কালীম সিদ্দিকী ।। পৃথিবীতে আসার পর একজন মানুষের জন্য যে সত্যকে জানা ও মানা জরুরি এবং যা তার সবচে বড় দায়িত্ব, ভালোবাসাপূর্ণ সে কথাই আমি আপনাকে শোনাতে চাই। জগতের সবচে বড় সত্য জগতের সবচে বড় সত্য হলো - এর একজন মালিক আছেন। তিনি সবকিছুর স্রষ্টা। পরিচালক ও নিয়ন্ত্রক। তিনি কেবল এবং কেবলই একজন। সত্ত্বা, গুণাবলী ও ক্ষমতায় তিনি এক ও অদ্বিতীয়। পৃথিবীর সৃষ্টি, পরিচালনা, জন্মমৃত্যু - কোনকিছুতে তাঁর

২৪ আগস্ট, ২০২০

বাংলায় ইসলাম প্রচারের সাফল্য ও তার কারণ

ড. আকবর আলী খান ।। সনাতন হিন্দুধর্ম চার বর্ণভিত্তিক আদর্শের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই চার বর্ণের মধ্যে সবার ঊর্ধ্বে ছিল ব্রাহ্মণরা, তারপর ছিল ক্ষত্রিয়রা। ক্ষত্রিয়দের নিচের অবস্থানে ছিল বৈশ্যরা। অনেকের মতে সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল শূদ্ররা। উচ্চবর্ণের হিন্দুরা সব

১৪ আগস্ট, ২০২০

হিন্দুধর্ম ও ইসলাম : জানা-অজানা কথা

রচনা : মুরতাহিন বিল্লাহ জাসির ফাযলীপ্রকাশনা : রাহনুমা প্রকাশনী, প্রচ্ছদ : আরিফুর রহমানপৃষ্ঠা সংখ্যা : ২৭১, মুদ্রিত মূল্য : ৩০০ টাকা প্রবীণ আলেম, লেখক ও গবেষক শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক মাওলানা মুরতাহিন বিল্লাহ জাসির ফাযলী মহোদয়ের লিখিত বইটি হিন্দুধর্ম এবং ইসলামকে পাশাপাশি জানার উপযোগী একটি আকর-গ্রন্থ।

২৩ জুলাই, ২০২০

আমার ইসলাম বরণের অভিযাত্রা : ১

মাওলানা সাইফুর রহমান ।। আমরা খাগড়াছড়ির বাড়িতে থাকতাম। বাবা শংকর ঘোষ একজন পশু-চিকিৎসক। তাঁর কর্মস্থল কুমিল্লা। আমরা ছিলাম হিন্দু সনাতন ধর্মের অনুসারী। কালীপূজা, দুর্গাপূজা, সরস্বতী পূজা, লক্ষ্মীপূজা - এসব পূজার সময়ে বাবা-মা-ভাই-বোন সবাই মিলে মন্দিরে যেতাম। ঠাকুর পূজা পরিচালনা করতেন।

২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

আলজাজিরা’র প্রামাণ্যচিত্রে দেখুন হিন্দুদের জাতিভেদ প্রথা

ভারতীয় হিন্দুধর্মগুলোতে বংশানুক্রমিক নিবর্তনমূলক জাতিভেদ প্রথা এবং বৃহৎসংখ্যক সাধারণ মানুষকে অস্পৃশ্য গণ্য করা ব্যাপক সমালোচিত হওয়ার পরও এই কলঙ্কজনক নির্যাতন-নিষ্পেষণ কী বিপুল দাপটের সাথে আজও রাজত্ব করে যাচ্ছে, আলজাজিরা'র এই ডকুমেন্টারিতে সেই কদর্য রূপটি তুলে ধরা হয়েছে।সাথে আছে ইসলামগ্রহণ করে

মূর্তিপূজা ২

১৭ জানুয়ারী, ২০২০

হৃদয়মাঝে ঈশ্বরকে প্রতিষ্ঠার উপায়

মুহসিনুদ্দীন মাহমূদ ।। বাংলাদেশ স্কুল টেক্সট বুক বোর্ড থেকে প্রকাশিত নবম-দশম শ্রেণির 'হিন্দুধর্ম শিক্ষা' বইতে মূর্তিপূজা নিয়ে দ্বন্দ্ব নিরসন করতে গিয়ে বলা হয়েছে, "যতদিন পর্যন্ত আপনার হৃদয়মন্দিরে সর্বভূতস্থিত ঈশ্বরকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা না যায় ততদিন পর্যন্ত প্রতিমাদিতে ঈশ্বরের অর্চনা করতেই হবে।"

১৭ জানুয়ারী, ২০২০

সৃষ্টির উপাসনা করবেন স্রষ্টা?

যাদের হাতে তৈরি হচ্ছে, কয়েকদিন পর তারাই উপাসনা করবেন? এরপরও কি এই মানুষেরা পুরস্কার আশা করবেন? প্রকৃত মালিকের কাছ থেকে?